Posts

Showing posts from November, 2019

সলিল সমাধি

Image
জলবায়ু বদলে সমুদ্রের জলতলের উচ্চতা বাড়ছে। ফলে খুবই ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে নানা দেশের কোটি কোটি মানুষ। এমন কি জলতলের উচ্চতা বেড়ে ডুবে যেতে পারে আস্ত শহর, এই আশঙ্কাও করা হচ্ছে। নেচার কমিউনিকেশনের এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। এই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি জলবায়ু সংকট এই হারে বাড়ে, তবে আগামী ৩০-৩৫ বছরে, সমুদ্রের জলতলের উচ্চতা বাড়বে দুই থেকে সাত ফুট কিংবা তারও বেশি। এর ফলে আগে যা ধারণা করা হয়েছিল তার চেয়েও তিনগুণ বেশি এলাকা ও সেখানকার মানুষ বিপদের মুখে পড়বে। সমুদ্রের জলতল বিপদসীমা অতিক্রম করায় এ শতাব্দীর শেষে ঘরহারা হতে পারে ২০ কোটি মানুষ। এছাড়া ২০৫০ সালের মধ্যে প্রতি বছরই প্রবল বন্যার মুখে পড়তে পারে উপকূলবাসী প্রায় ৩০ কোটি মানুষ। এই গবেষণায় এশিয়ার আটটি দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ প্রতি বছর বন্যা ও স্থায়ী প্লাবনের ঝুঁকিতে রয়েছে। এই আট দেশ হল, ভারত, বাংলাদেশ, চিন, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিলিপিন্স ও জাপান। জলতলের উচ্চতা বাড়ার কারণ, হিমালয় থেকে অ্যান্টার্কটিকা সব জায়গায় দ্রুত বরফের স্তর গলা। তবে সবচেয়ে দ্রুত গলছে গ্রিনল্যান্ডের বরফ। ২০০৬ থেকে ২০১৫ সময়কালে গড়ে প্রতি বছর ২৭৫

কোলা হল

Image
আবারও বিশ্বে প্লাস্টিক বর্জ্য সৃষ্টিকারী ব্র্যান্ডের তালিকার শীর্ষে উঠে এসেছে কোকাকোলা। সারা বিশ্বে দূষণ নিয়ে সক্রিয় সংগঠন ব্রেক ফ্রি ফ্রম প্লাস্টিক-এর নিরীক্ষায়, টানা দ্বিতীয়বারও শীর্ষস্থানে রয়েছে কোকাকোলা। এই নিরীক্ষা অনুযায়ী, কোকাকোলা ছাড়া প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপাদন তালিকার ওপরের দিকে থাকা ব্র্যান্ড হল নেসলে, পেপসিকো, মন্দেলেজ ইন্টারন্যাশনাল, বিভিন্ন চটজলদি খাদ্য ও পানীয়ের ব্র্যান্ড যেমন- অরিও, রিটজ, নাবিস্কো, নাটার বাটার আর ইউনিলিভার ইত্যাদি। তবে নিরীক্ষার জন্য সংগৃহীত অর্ধেকেরও বেশি প্লাস্টিকে নাম, লোগো ইত্যাদি উঠে যাওয়ায় সেগুলি কোন কোম্পানির তা বোঝা যায়নি। নভেম্বর ১৯২৫৪৪, প্লাস্টিক, কর্পোরেট  

কুনজর

Image
বিশ্বে বর্তমানে দুশো কুড়ি কোটি মানুষ চোখের সমস্যা এবং দৃষ্টি বৈকল্যে ভুগছে, আর চোখের   চিকিৎসা ও পরিচর্যার চাহিদাও নাটকীয়ভাবে বাড়ছে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশন। এই সংস্থা তার প্রতিবেদনে বলেছে, চোখের রোগের অন্যতম কারণ শরীরচর্চা না করা এবং দিনের সিংহভাগ সময় বৈদ্যুতিন সামগ্রীর যেমন স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার ইত্যাদির ব্যবহার। নভেম্বর ১৯২৫৪৩, স্বাস্থ্য

অপুষ্ট ভবিষ্যৎ

Image
ইউনিসেফ তার স্টেট অব দ্য ওয়ার্ল্ড চিলড্রেন ২০১৮ রিপোর্টে জানিয়েছে, ২০১৮ সালে ভারতে পাঁচ বছরের নিচে শিশুদের মৃত্যুর সংখ্যা ৮ লক্ষ ৮২ হাজার, যা বিশ্বে সব থেকে বেশি। শিশু মৃত্যুতে   দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে যথাক্রমে নাইজেরিয়া এবং পাকিস্তান। স্টেট অফ দ্য ও য়া র্ল্ড চিলড্রেনস ২০১৮ প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, অপুষ্ট শিশুদের সংখ্যা খুবই উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে ভারতে। বলা হয়েছে, পাঁচ বছরের কম ব য় সী শিশুদের ৬৯ শতাংশের মৃত্যুর কারণ অপুষ্টি। ইউনিসেফের বক্তব্য, দেশে পাঁচ বছরের কম ব য় সী প্রতিটি দ্বিতী য় শিশু কোনো না কোনো পুষ্টিহীনতা য় আক্রান্ত হ য় । ভারতে মাত্র ২১ শতাংশই শিশুই যথাযথ এবং বৈচিত্রময় খাবার পায়। নভেম্বর ১৯২৫৪২, শিশু, পুষ্টি  

সতর্কবার্তা

Image
বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, যদি দ্রুত জলবায়ু বদল রোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নেওয়া যায় তবে ২০৫০ সালের মধ্যে কৃষির উৎপাদন কমে যাবে ৩০ শতাংশ। জলবায়ু বদলে হিমবাহ গলছে। সমুদ্রের জলতল স্ফীত হচ্ছে। উপকূল এলাকায় ঘন ঘন বন্যা, সাইক্লোন দেখা দিচ্ছে। যার ফলে চাষবাসেরও ক্ষতি হচ্ছে। এছাড়া জলবায়ু বদলের ফলে দেখা দিচ্ছে খরা, অনিয়মিত এবং খাপছাড়া বৃষ্টি। এসবই কৃষি উৎপাদনে বাধা দিচ্ছে। তাঁদের মতে, তাপমাত্রা য় প্রতিটি ডিগ্রি সেলসি য়া স বৃদ্ধির জন্য, গম এবং ধানের ফলন যথাক্রমে ৬ শতাংশ এবং ৩.২ শতাংশ হ্রাস পাবে। প্রসিডিংস অব ন্যাশনাল একাডেমি অফ সায়েন্সেস (পিএনএএস)-এ প্রকাশিত একটি গবেষণা য় এসব তথ্য উঠে এসেছে। শুধু এই জার্নালেই নয়, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)’র সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন ভারত সহ খরার কবলে পড়া দেশগুলিতে অপুষ্ট মানুষের সংখ্যা গত ২০১২ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে ৪৫ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছিল। নভেম্বর ১৯২৫৪১, কৃষি, জলবায়ু বদল 

আ হার !

Image
রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব অ্যান্টেনিও গুতেরেস বলেছেন, সুস্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) -র   সবগুলি অর্জনের জন্য খাদ্য ব্যবস্থায় পরিবর্তন সাধন গুরুত্বর্পূণ। ১৬ অক্টোবর বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষ্য তিনি একথা বলেন। রাষ্ট্রসংঘের সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্বে এখন ৮২ কোটি মানুষের দুবেলা খাবার   জোটে না। এরপরে আবার প্রতিদিন জলবায়ু বদলের ঝুঁকি বাড়ছে। যার জন্যও খাদ্য নিরাপত্তা আজ প্রশ্নের মুখে। ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব গড়ে তোলার আহ্বান জানানোর লক্ষ্যে প্রতি বছর বিশ্ব খাদ্য দিবস পালিত হয়। একদিকে খাবারের অভাব আর অন্য দিকে পুরুষ, মহিলা, শিশু, বয়স্ক নির্বিশেষে ২০০ কোটি মানুষ হাবিজাবি খাবার খেয়ে ক্রমশ মোটা হচ্ছে। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণও জলবায়ু বদলের জন্য দায়ী।

মটর জান

Image
শীতে মটরশুঁটি সহজেই পাওয়া যায়। মটরশুঁটিতে রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। মটরশুঁটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে রক্তে চিনি বা শুগারের মাত্রা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম সবুজ মটরশুঁটিতে রয়েছে মাত্র ৮০ ক্যালোরি। ডায়াবেটিসের জন্য কম ক্যালোরির খাবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া পটাশিয়ামের অভাব হলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে। সবুজ মটরশুঁটির ১০০ গ্রামে ২৪৪ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, রয়েছে, যা ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। সবুজ মটরশুঁটিতে রয়েছে আরো অনেক প্রোটিন এবং তন্তু। এর ১০০ গ্রামে আছে ৫ গ্রাম প্রোটিন। প্রোটিন এমন একটি খাদ্য যা বারে বারে খিদে পাওয়া প্রতিরোধ করতে পারে। আবার এর ১০০ গ্রামে থাকে ৫ গ্রাম তন্তু। এই তন্তুই সম্ভবত ডায়াবেটিসের জন্য সবচেয়ে উপকারী যা একসঙ্গে চিনির মাত্রা এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। হেলথ অ্যালার্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। নভেম্বর ১৯২৫৩৯, খাদ্য, স্বাস্থ্য

ডায়ামেথিস

Image
শুগার বা রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে মেথি দারুণ উপকারী। যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তারা মেথির জল বা চা পান করতে পারেন নিয়মিত। মেথি স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে। মেথি হজম ও আলসারের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে। এ ছাড়া মেথির মধ্যে থাকা ফাইবার বা তন্তু পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এতে দ্রুত হজম হয়। প্রতিদিন সকালে মেথি চা খেলে কোলেস্টেরল কমে। এতে রক্ত চলাচল ভালো হয়। আর হৃৎপিণ্ডও ভালো থাকে। মেথি কিডনির সমস্যাও কমায়। কীভাবে বানাবেন মেথি চা - এক চা-চামচ মেথি গুঁড়ো নিয়ে এক কাপ ফুটন্ত জলে তা মেশান। এতে এক চা-চামচ মধুও মেশাতে পারেন। চাইলে মেশাতে পারেন চা বা তুলসী পাতাও। এভাবে মিনিট তিনেক ভিজিয়ে রাখুন। মিনিট তিনেক পর ছেঁকে নিয়ে গরম-গরম পান করুন। অম্রুথ পত্রিকা সূত্রে এখবর জানা গেছে। নভেম্বর ১৯২৫৩৮, খাদ্য, স্বাস্থ্য 

হা জিরা !

Image
অনেক ধরনের চা খেয়েছেন হয়তো। কখনও খেয়েছেন জিরা-চা?  জিরা-চা-এর আছে অনেক গুণ। এই চা অতিরিক্ত ওজন কমায় এবং হজমশক্তি বাড়ায়। যাঁরা নিয়মিত হাবিজাবি খাবার খেয়ে মোটা হয়ে চলেছেন তাঁরা খেতে পারেন এই চা। অনেকেই এখন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভেষজ চায়ের দিকে ঝুঁকেছেন। আর তাই, বাঙালির প্রায় সব রান্নায় মশলা হিসেবে পরিচিত জিরা ও তার থেকে তৈরি চায়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। খালি পেটে এই চা প্রতিদিন সকালে খেলে বাড়তি ওজন কমে। কীভাবে তৈরি করবেন এই চা জানতে চান? তবে গোটা জিরে এক চা-চামচ, দেড় কাপ জল এবং আধ চা-চামচ মধু নিন। জিরে শুকনো খোলায় গরম করে নিন। এবার তাতে জল দিয়ে মিনিট পাঁচেক ঢাকনা দিয়ে ফোটান।পাঁচ মিনিট পরে আঁচ থেকে নামিয়ে ছেঁকে নিন। পরে স্বাদ বাড়ানোর জন্য অল্প মধু দিতে পারেন। কিন্তু এই চা ফোটানোর সময় মধু দেবেন না। এতে আপনার ওজন দ্রুত কমবে। হেলথ অ্যালার্ট সূত্রে এ তথ্য পাওয়া গেছে। নভেম্বর ১৯২৫৩৭, খাদ্য, স্বাস্থ্য    

স্বাস্থ্যে টক ঢ্যাঁড়শ

Image
কুদরুম, টক ঢ্যাঁড়শ, চুকোর বা চুকুর একই গাছ। ইংরেজিতে যাকে রোজেল বলে। আর বোটানিক্যাল নাম হিবিস্কাস সাবদারিফা। এটা জবা বা ঢ্যাঁড়শ জাতের গাছ। যার কাণ্ড থেকে পাটের মতো তন্তু পাওয়া যায়। পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া, পুরুলিয়ায় এই ফসলের চাষ করা হয়। তবে এটা সব ধরনের আবহাওয়ায় জন্মায়। এই গাছের বেশ কয়েকটি জাত রয়েছে। পরিণত ফলে সাধারণত লাল পাপড়ি থাকে, যা আজকের এই খবরের বিষয়। এই পাপড়ি টক এবং এর থেকে সুস্বাদু আচার, চাটনি, জ্যাম, জেলি তৈরি হয়। বীজে থেকে যে তেল পাওয়া যায়, তা সরষের তেলের সঙ্গে মিশিয়ে, বাঁকুড়া, পুরুলিয়ায় রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়। তবে এর পাপড়িতে বিভিন্ন কঠিন রোগ নিরাময়ের গুণ রয়েছে। ২০১৫ সালে ব্রাজিলি য়া ন জার্নাল অফ বায়োলজিতে প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে, কুদরুমের পাপড়িতে ক্যান্সার-বিরোধী উপাদান রয়েছে।  ২০১২ সালে এক্সলে জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা-প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডা য়া বেটিসের কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে যে ক্ষতি হয়, তা সারিয়ে তোলে এই পাপড়ি। ফুড কেমিস্ট্রি জার্নালে ২০১৪ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে, কুদরুমের  এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা উচ্চ রক্তচাপ, ডা য়া বেটিস, মানসিক

চাষিদের জৈব বাজার

Image
জৈব চাষিদের আরো একটি বাজারের আনুষ্ঠানিক সূচনা হল পাথর প্রতিমার আড্ডির বাজারে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কারিগরি শিক্ষা দফতরের মাননীয় মন্ত্রী শ্রী পূর্ণেন্দু বসু উদ্বোধন করলেন এই বাজার। কিষান স্বরাজ সমিতির সঙ্গে যুক্ত চাষিরাই তাদের উৎপাদিত বিষমুক্ত সবজি, চাল, ডাল, তেল, ঘি, মাছ নিয়ে আসবেন এই বাজারে। ইতিমধ্যেই কিষান স্বরাজ সমিতির সদস্যরা বিভিন্ন জেলায় এরকম ৫টি বাজার বসিয়েছেন। তাঁরা দেখে নিচ্ছেন, এই বাজারের সম্ভাবনা এবং খুঁটিনাটি। আড্ডির বাজারও এরকম একটি জায়গা। গত জুলাই মাস থেকে সোসাইটি ফর দূর্বাচটি সোশ্যাল অ্যাকশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন এবং কিষান স্বরাজ সমিতির যৌথ উদ্যোগে প্রতি রবি ও বৃহস্পতিবার বিকেলে বসছে এই বাজার। ২৫ তারিখে তারই আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হল। এখানে এখন ১৮ থেকে ২০ জন চাষি তাদের সামগ্রী নিয়ে আসছেন। এছাড়াও নানা দেশী বীজ, চারা, জৈব সার, রোগ পোকার দূর করার জন্য জৈব দ্রবণও পাওয়া যাচ্ছে। বিষমুক্ত ফসলের টানে বেশ কয়েকজন খরিদ্দারও জুটে গেছে। পরে খরিদ্দারের সংখ্যা আর চাহিদা বাড়লে, ফসলের জোগানও বাড়ানো হবে। এই বাজারে পরে দেশী মাছ বিক্রির পরিকল্পনাও রয়েছে। বাজারটির উদ্বোধন করে মন্ত্রী বলেন, এই ধ

জয় কিষান !

Image
রাধাতিলক ধান চাষ করে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সেরা কৃষকের সম্মান পেলেন নদীয়ার শান্তিপুরের শৈলেন চণ্ডী। রাজ্য থেকে একমাত্র তিনিই ২০১৬-১৭ সালের সেরা কৃষকের সম্মান পেয়েছেন। কেন্দ্রী য় সরকারের তরফ থেকে তাঁর হাতে এক লক্ষ টাকার একটি চেক ও স্মারক অর্পণ করা হয়েছে। কেন্দ্রী য় কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমার গত ২২ অক্টোবর দিল্লির শীর্ষ কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের পুসা ক্যাম্পাসের পেক্ষাগৃহে শৈলেন চণ্ডীর এই সম্মাননা তুলে দেন। প্রোটেকশন অফ প্লান্ট ভ্যারাইটিজ অ্যান্ড ফার্মার্স রাইট অথরিটি প্রকল্পে প্লান্ট জেনোম সেভি য়া র ফার্মার ২০১৬-১৭ হিসেবে তাঁর এই সম্মাননা। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দেশীয় কৃষিপণ্যের বিভিন্ন উপাদান নিয়ে উল্লেখযোগ্য কাজের জন্য এই সম্মান চাষিদের প্রতিবছর দেওয়া হয়। শৈলেন বাবু দেশীয় প্রজাতির হারিয়ে যাওয়া ধান রাধাতিলকের সংরক্ষণ, চাষ ও বিপণন করে এই সম্মান পেয়েছেন। শৈলেনবাবু বলেন, ৬০ এর দশক থেকে এই ধরনের ধান দেশের বাজার থেকে আস্তে আস্তে হারিয়ে গিয়েছিল। গোবিন্দভোগ চালের পরিবর্তে রাধাতিলক চাল ব্যবহার করা যায়, সেটা অনেকই জানতেন না। শৈলেন বাবুর উদ্যোগে মানুষ ফের এই চালের গুরুত্ব বুঝেছ