Posts

Showing posts from July, 2023

পুষ্টি সমৃদ্ধ আনারস

Image
স্বাদ, পুষ্টি আর স্বাস্থ্য পান আনারস থেকে আনারস পুষ্টির বেশ বড় একটি উৎস। আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস। এ সব উপাদান দেহের পুষ্টির অভাব পূরণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন অল্প পরিমাণে আনারস খেলে দেহে এ সব পুষ্টি উপাদানের অভাব হবে না। আনারস হজমশক্তি বাড়ায়। এতে রয়েছে ব্রোমেলিন যা হজমশক্তিকে উন্নত করে। আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে এবং ম্যাঙ্গানিজ হাড়কে মজবুত করে। শুনতে অবাক লাগলেও, আনারস ওজন কমানোয় সাহায্য করে। এতে প্রচুর ফাইবার রয়েছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, আনারস ম্যাক্যুলার ডিগ্রেডেশন নামক রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে। এ রোগটি চোখের রেটিনা নষ্ট করে দেয় ও মানুষ ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যায়। আনারসে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন। প্রতিদিন আনারস খেলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়। ক্যালসিয়াম দাঁতের সুরক্ষায় কাজ করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। আনারসে যেহেতু অনেকটা ক্যালসিয়াম থাকে তাই প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর আক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে। জুলাই - ২

আদিবাসীরাই জীববৈচিত্র্যের রক্ষক

Image
জীববৈচিত্র সংরক্ষণে অগ্রণী ভূমিকা আদিবাসী সম্প্রদায়ের রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আদিবাসী বিষয়ক স্থায়ী ফোরাম-এর ২০২৩ অধিবেশনে, প্রকৃতি রক্ষা এবং জীববৈচিত্র সংরক্ষণে অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রশংসা করেছেন। তবে আদিবাসীদের মানবাধিকার খর্ব করা হচ্ছে বলে তিনি উদ্বেগও প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, আদিবাসীদের কাছে জলবায়ু সংকটের অনেক সমাধান রয়েছে এবং তারা আমাজন বন থেকে শুরু করে আফ্রিকার সাহেল এবং হিমালয় অঞ্চল পর্যন্ত বিশ্বের জীববৈচিত্রর রক্ষক। তিনি ২০০৭ সালে গৃহীত আদিবাসীদের অধিকার সংক্রান্ত ঘোষণাপত্রের কথা উল্লেখ করে বলেন, রাষ্ট্রসংঘের এই ঘোষণাপত্র আদিবাসীদের বৃহত্তর ক্ষেত্রগুলিতে অংশগ্রহণের পথ প্রশস্ত করেছে। তিনি বলেন এই ফোরাম, আদিবাসী জনগণের নেতা এবং কমরেডদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়, যারা তাদের অঞ্চল রক্ষায় তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন। অধিবেশনটিতে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তন এবং জীববৈচিত্রের সমস্যাগুলি আদিবাসীদের প্রকৃত এবং কার্যকর অংশগ্রহণ ছাড়া সমাধান করা যাবে না। এছড়া ফোরামটি মনে করে, আদিবাসীদের পারম্পরিক জ্ঞান, শতাব্দী ধরে সংরক্ষিত, অনেক আধুনিক ওষুধের বিকাশের ক্

পরিবেশ বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত আদিবাসী

Image
রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার টার্ক বলেছেন, আদিবাসীদের কাছে প্রাচীন জ্ঞানের ভান্ডার রয়েছে যা মানবতাকে পৃথিবীর সম্পদের টেকসই ব্যবহারের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। তা সত্ত্বেও, এই সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্য করা হয় এবং তারা নানা রকম বঞ্চনার সম্মুখীন হয়। শিল্প সভ্যতা, পরিবেশ এবং আদিবাসীদের অধিকারের উপর বিধ্বংসী প্রভাব ফেলেছে। আদিবাসীদের তাদের জমি থেকে জোর করে উচ্ছেদ করা হচ্ছে। জলবায়ু সংকট তাদের ওপরও বিরূপ প্রভাব ফেলছে। টার্ক বলেন, আদিবাসীদের উপর এই সব অত্যাচার বন্ধ করতে হবে। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, আদিবাসীরা বিশ্বের জনসংখ্যার মাত্র ৬ শতাংশ। কিন্তু বিশ্বের মোট দরিদ্রের ২০ শতাংশই হল আদিবাসী। টার্ক বলেন, সমস্ত প্রাসঙ্গিক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক আলোচনায়, বিশেষ করে প্রকৃতি-পরিবেশ, বাস্তু ব্যবস্থা, সুস্থিতি বিষয়ক যে কোনো আলোচনায়, আদিবাসীদের অন্তর্ভুক্ত করতেই হবে। কারণ তারাই প্রকৃতি পরিবেশের সংরক্ষক। তাই এ বিশ্বকে তারা তাদের ধ্যান ধারণা দিয়ে রক্ষা করতে পারে।  জুলাই - ২৩, ২৯-০৭, আদিবাসী, পরিবেশ

বিমানে পরিবেশ দূষণ

Image
লাস্ট জেনারেশন জানিয়েছে, বিশ্বে জ্বালানি দূষণের অন্যতম বড় কারণ হল বিমান পরিষেবা বিমান যাত্রার ফলে প্রভূত পরিমাণে দূষিত হচ্ছে পৃথিবী। এই অভিযোগ তুলে জার্মানির ২টি বিমানবন্দর স্তব্ধ করে দিয়েছিল পরিবেশ আন্দোলনের কর্মীরা। সংবাদসংস্থা এপি সূত্রের খবর, ‘লাস্ট জেনারেশন’ নামে একটি পরিবেশরক্ষা সংগঠনের সদস্যরা এবছর জুলাই মাসের ৬ তারিখ সকাল ৬টা নাগাদ জার্মানির হামবুর্গ এবং ডাসেলডর্ফ বিমানবন্দরের রানওয়েতে ঢুকে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করে। এরফলে হামবুর্গ বিমানবন্দরে অন্ততপক্ষে এক ডজন বিমান বাতিল হয়। ১০টি বিমান বাধ্য হয়, অন্য বিমানবন্দরে অবতরণ করতে। ডাসেলডর্ফ বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলা তুলনায় কম হয়। দীর্ঘক্ষণ অবরোধ চলার পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। লাস্ট জেনারেশন জানিয়েছে, বিশ্বে জ্বালানি দূষণের অন্যতম বৃহৎ কারণ হল বিমান পরিষেবা। ইউরোপীয় কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, সারা বিশ্বে চলা বিমান শিল্পকে যদি একটি দেশ হিসেবে ধরা হয়, তবে দূষণের মাত্রায় তারা প্রথম দশে থাকবে। এর পাশাপাশি জার্মানির সরকারকেও লাস্ট জেনারেশন জানিয়েছে, বিমানের জ্বালানি থেকে উৎপন্ন দূষণ রোধে কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি

জলবায়ু বদল ও উদ্বাস্তুদের মানবাধিকার

Image
২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাস্তুচ্যুত ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে শুধু ২০২০ সালেই ৩ কোটি ৭০ লক্ষ মানুষ জলবায়ু বদলের ফলে তৈরি বিপর্যয়ে বাস্তুচ্যুত হয়েছিল। এই উদ্বাস্তু মানুষদের মধ্যে অনেকেই এক প্রকার বাধ্য হয়েই দেশ ত্যাগ করছে। এদের অনেকেই সীমান্ত পেরনোর সময় মারা যায় বা নিখোঁজ হয়ে যায়। এছাড়াও অন্য দেশে তাদের নিয়ে নানা সমস্যা তৈরি হচ্ছে। যত দিন যাচ্ছে এই ধরনের ঘটনা ক্রমশ বাড়তে থাকায় ভুক্তভোগীদের মানবাধিকার নিশ্চিত করতে পূর্ণ আইনি সুরক্ষা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল। তারা বলেছে, উদ্বাস্তুদের আইনি সুরক্ষা দেওয়ার জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ নিতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত লোকেরা তাদের খাদ্য, জল, স্যানিটেশন, আবাসন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং কারও কারও জন্য তাদের জীবনের মৌলিক অধিকারসহ একাধিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সম্মুখীন হয়। মানবাধিকার কাউন্সিলের এক হিসেবে দেখা গেছে, ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাস্তুচ্যুত ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে৷ কাউন্সিল বলেছে, এই মৃত্যুর অর্ধেকেরও বেশি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার পথে ভূমধ্যসাগ

ক্ষুধায় আক্রান্ত পৃথিবী

Image
২০৩০ সালের মধ্যে আরো প্রায় ৬০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যের কবলে পড়বে বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ২০০৫ সালের স্তরে ফিরে এসেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে আরো প্রায় ৬০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যের কবলে পড়বে বলে রাষ্ট্রসংঘের পক্ষে সম্প্রতি বলা হয়েছে। নিউইয়র্কে টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক হাই-লেভেল পলিটিক্যাল ফোরামে (এইচএলপিএফ) এই কথা বলা হয়েছে। টেকসই উন্নয়ন এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) অনুসরণ ও পর্যালোচনার জন্য এইচএলপিএফ হল একটি বৈশ্বিক মঞ্চ। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা হওয়ার পর প্রায় অর্ধেক সময় পেরিয়ে গেছে। কিন্তু যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল তার তিন ভাগের এক ভাগ কাজ হয়েছে। উল্লেখ্য ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হওয়ার কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে ক্ষুধা বেড়েছে। পরিবেশে গ্রিন হাউস গ্যাসের পরিমাণ বেড়েছে। এই ফোরামে আরো বলা হয়েছে এখন লিঙ্গ সমতা যা অবস্থায় রয়েছে, তাতে সাম্য আনতে আরো ৩০০ বছর লাগবে। আসন্ন এসডিজি শীর্ষ সম্মেলনে এই পরিস্থিতির মোকাবেলায় সুস্পষ্ট পরিকল্পনা নিয়ে আসার জন্য দেশগুলিকে আহ্বান জানানো হয়েছে। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি নিউইয়র্কে ২০২৩ সালের এসডিজি শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

অমৃত প্রজন্ম

দেশের যুব সম্প্রদায়কে তাদের আশা-আকাঙ্খার কথা জানাতে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু বিকাশ মন্ত্রক এবং মেটা অমৃত জেনারেশন ক্যাম্পেন বা অমৃত প্রজন্মের অভিযানের সূচনা করেছে। ‘নয়ে ভারত কি স্বপ্নে’ শীর্ষক অভিযানে যুব সম্প্রদায় তাদের সৃজনশীল প্রতিভার মাধ্যমে ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকে একটি রিল তৈরি করে পোস্ট করবে, যেখানে তারা তাদের আশা-আকাঙ্খার কথা তুলে ধরবে। মন্ত্রক থেকে বলা হয়েছে, যুব সম্প্রদায় দেশের ভবিষ্যৎ। নতুন এই কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের উচ্চাকাঙ্খাকে লালিত করা হবে। তারা যাতে নিজেদের স্বপ্নপূরণ করতে পারে তার জন্য সরকার সব রকমের সহায়তা দেবে। মেটা ইন্ডিয়ার পলিসি প্রোগ্রামস অ্যান্ড গভর্নমেন্ট আউটরিচ-এর প্রধান নাতাশা যোগ এই প্রকল্পের বিষয়ে উৎসাহ প্রকাশ করে বলেন, ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে যুব সম্প্রদায় যাতে তাদের মনের কথা প্রকাশ করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে মেটা ইন্ডিয়া অঙ্গীকারবদ্ধ। যুব সম্প্রদায়ের ভারত ভাবনাকে তুলে ধরার মাধ্যমে আগামী প্রজন্মের নেতৃত্বকে গড়ে তোলা হবে এই কর্মসূচির মাধ্যমে। এই কর্মসূচিতে উৎসাহী যুবক-যুবতীরা হ্যাস ট্যাগ অমৃত জেনারেশন (#Amrit Generation) ব্যবহার করে ফেসবুক এব

মিলেটে মহিলা স্বশক্তিকরণ

Image
মিলেট চাষে মহিলা বর্ষা আসতেই অন্ধ্রের জাহিরাবাদের মহিলা চাষিরা ছোলা, ফিঙ্গার মিলেট, ফক্সটেল মিলেট (বাজরার বিভিন্ন জাত), জোয়ার ইত্যাদি চাষ করে। তাদের বক্তব্য হল, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের কারণে একটি ফসল ব্যর্থ হলেও, অন্যগুলি বেঁচে থাকে। এই অঞ্চলের মহিলারা বহু ফসল একসঙ্গে চাষ করতে পছন্দ করে, কারণ এটি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী এবং জমির জন্যও ভালো। উপরন্তু, এটি আয়ে বৈচিত্র আনে। চাষে অংশগ্রহণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মহিলাদের ভূমিকা আরো গুরুত্বপূর্ণ হয় কারণ বীজ এবং জমি তারাই সংরক্ষণ করে। এতে খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি বৃদ্ধি সুযোগ তৈরি হয়। চাষ নিয়ে তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা ক্রমশ তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠে। তাদের সামাজিকভাবে ক্ষমতায়ন হয়। টেকসই কৃষি কেন্দ্রের চিফ অব অপারেশনস জি রাজশেখরের মতে, তুলো একক চাষের ফলে এই এলাকায় যে হাহাকার তৈরি হয়েছিল তা মহিলাদের এই মিশ্রিত মিলেট চাষে দূর হয়েছে। জুলাই - ২৩, ২৯-০২, কৃষি, মহিলা, মিলেট

চালে স্বাস্থ্য

Image
জোহা চালটির মধ্যে ওমেগা-৬ এবং ওমাগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি সুষম অনুপাত রয়েছে যা অন্য কোনো চালের মধ্যে পাওয়া যায়নি। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে উৎপাদিত জোহা জাতের চাল রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করে ডায়াবেটিস বা মধুমেহ নিয়ন্ত্রণ করে বলে প্রমাণিত হয়েছে। এই চাল একদিকে পুষ্টি সাধন এবং অন্যদিকে রোগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উপযোগী। শীতের মরশুমে উৎপাদিত জোহা নামের এই সুগন্ধী চালটি ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে কতটা কার্যকর সে সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রয়োজনে, কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দফতরের স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান আইএএসএসটি পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে, এর মধ্যে এক ধরনের পুষ্টিগুণের সন্ধান পেয়েছে যা মধুমেহ এবং হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে যথেষ্ট কার্যকর। রাজলক্ষী দেবী এবং পারমিতা চৌধুরী উভয়েই তাঁদের গবেষণার মাধ্যমে এই সুগন্ধী চালের মধ্যে বিশেষ পুষ্টির উপাদান খুঁজে পেয়েছেন। গবেষণাগারে পরীক্ষা ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে তাঁরা এই চালের মধ্যে দুটি অতি প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিডেরও সন্ধান পেয়েছেন। এই দুটি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড মানুষের শরীরে নিজের থেকে তৈরি হতে পারে না। অথচ মানব শরীরকে সচল রাখতে এদের প্রয়োজ