Posts

Showing posts from September, 2021

কদবেলে স্বাস্থ্য

Image
পাকা কদবেলে রয়েছে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেড বা শর্করা,  ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ও সি বাজারে উঠছে কদবেল। বিভিন্ন জায়গায় কিছুদিনের মধ্যে এই বেল মাখাও পাওয়া যাবে। সাধারণত অগস্ট থেকে নভেম্বর মাসে এই ফল পাকে। পাকা কদবেলে রয়েছে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেড বা শর্করা, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি ও সি। প্রতি ১০০ গ্রাম মন্ডে ৪৯ ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায় কদবেল থেকে। দেশি এই ফল শরীরের অনেক উপকার করে। কাশি, সর্দি, হাঁপানি কমাতে এই বেল কাজ দেয়। পিত্ত পাথুরিতে কদবেলের কচি পাতার রস ব্যবহার হয়।এতে প্রচুর আঁশ থাকে। তাই এই ফল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। পেটের ঘা নিরাময়ে এটি ভালো কাজ দেয়। এছাড়া মাড়ি ও গলার ঘায়ে ব্যবহৃত হয়। আয়ুর্বেদে শাস্ত্রে বলা হয়েছে, এই ফল মধুমেহ বা ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর বীজ নাকি হৃদরোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। হেলথ অ্যাকশন পত্রিকা সূত্রে এখবর জানা গেছে। সেপ্টেম্বর -২১, ২৭- ২৬, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, খাদ্য,

কৃষি বৈচিত্র ফেরাতে ব্রিকস

Image
কৃষি গবেষণা, গবেষণাধর্মী কাজকর্মের পরিধি বিস্তার, প্রযুক্তি হস্তান্তর, প্রশিক্ষণ এবং  দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য  উদ্যোগে ব্রিকস্ দেশগুলিকে নিয়ে একটি মঞ্চ  গবেষণা তোলা হয়েছে ব্রিকস্ দেশগুলির মধ্যে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার লক্ষ্যে কৃষিতে আরো বৈচিত্র্ আনতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই গোষ্ঠীভুক্ত দেশ ভারতসহ ব্রাজিল, রাশিয়া, চিন ও দক্ষিণ আফ্রিকা কৃষিতে বৈচিত্র্যর পাশাপাশি খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার ওপর সহযোগিতাকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষ্যে গুরুত্ব দিয়েছে। সাস্টেনেবল ডেভলপমেন্ট গোল বা দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যে রাষ্ট্রসংঘের ২০৩০ এজেন্ডার রূপায়ণে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য দূরীকরণে রাষ্ট্রসংঘের উদ্দেশ্যগুলি পূরণে দীর্ঘমেয়াদী ভিত্তিতে ব্রিকস্ দেশগুলি অগ্রণী ভূমিকা নিতে পারে এবং এই ক্ষেত্রে তারা ভালো জায়গায় রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের ঐ এজেন্ডায় আরো বলা হয়েছে, ব্রিকস্ দেশগুলিতে কৃষি গবেষণায় মজবুত ভিত্তি এবং জ্ঞান বিনিময়য়ের প্রয়োজনীতার নিরিখে কৃষিতে বৈচিত্র নিয়ে আসার পাশাপাশি, প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। উল্লেখ করা যেতে পারে, কৃষি গবেষণা, গবেষণাধর্মী কাজকর্মের পরিধি বিস্তার, প

ফসল বাঁচাও

Image
  অপারেশন গ্রিন স্কিমের উদ্দেশ্য হল, চাষিদের ন্যায্য মূল্য  পাওয়ার ব্যবস্থা,  অপচয় কমানো প্রক্রিয়াকরণ ও মূল্যযোগ করা টমেটো, পেঁয়াজ ও আলুর জন্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প মন্ত্রক ২০১৮-র নভেম্বর মাসে অপারেশন গ্রিন স্কিম চালু করে। এই কর্মসূচি উদ্দেশ্য হল, এই ফসল উৎপাদনকারী চাষিদের ন্যায্য মূল্য পাওয়ার ব্যবস্থা করা। এগুলির অপচয় কমানো। সবার সুবিধার জন্য ন্যায্য দাম ঠিক করা এবং প্রক্রিয়াকরণ ও মূল্যযোগ বা ভ্যালু অ্যাডিশন করা। এই কর্মসূচির মাধ্যমে স্বল্প মেয়াদি ভিত্তিতে পরিবহণ এবং মজুত রাখার ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ হারে ভর্তুকি দেওয়া হয়। অন্যদিকে দীর্ঘ মেয়াদি ভিত্তিতে সুনির্দিষ্ট উৎপাদক ক্লাস্টারগুলিকে ৩৫ শতাংশ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত এককালীন অনুদান দেওয়া হয়। প্রকল্প খাতে মোট খরচের ওপর এই অনুদান দেওয়া হয়ে থাকে। তবে, উৎপাদন ক্লাস্টারগুলির প্রকল্প খাতে মোট খরচের পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫০ কোটি টাকা পর্যন্ত স্থির হয়েছে। তবে এর জন্য আবেদন করতে হয় কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ শিল্প মন্ত্রকের কাছে। ২০২১-২২ বাজেট ঘোষণায় ২২টি দ্রুত পচনশীল কৃষি পণ্য সহ চিংড়ি মাছকে অপারেশন গ্রিন স্কিমের আওতায় আনা হয়েছে। খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প মন্

নতুন রামসার স্থান

Image
রামসার সাইট বা স্থান হিসেবে ভারতের আরো চারটি জলাভূমি স্বীকৃতি পেয়েছে রামসার সাইট বা স্থান হিসেবে ভারতের আরো চারটি জলাভূমি স্বীকৃতি পেয়েছে। এই চারটি জলাভূমি হল, গুজরাটের থোল, ওয়াধওয়ানা এবং হরিয়ানার সুলতানপুর ও ভিন্দাওয়াস। কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব একথা এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন। এই চারটি স্থান যোগ হওয়ায় ভারতে রামসার সাইটের বেড়ে দাঁড়ালো ৪৬। এই ৪৬টি এলাকার ভৌগোলিক সীমানা সব মিলিয়ে ১০ লক্ষ ৮৩ হাজার ৩২২ হেক্টর। রামসার তালিকায় হরিয়ানা থেকে এই প্রথম কোনো স্থান যুক্ত হল। রামসার সাইট নির্বাচনের উদ্দেশ্য হল, জৈব বৈচিত্র্যের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ জলাভূমিগুলির সংরক্ষণে সারা বিশ্ব জুড়ে রক্ষণাবেক্ষণ ও সুষ্ঠু পরিচালনার এক নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা। সেই সঙ্গে, জলাভূমিগুলির বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণের মধ্য দিয়ে মানব জীবনের অস্তিত্ব বজায় রাখা। জলাভূমিগুলি থেকে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ এবং পরিবেশগত সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে – খাদ্য, জল, তন্তু বা আঁশ। এছাড়া এই জলাভূমি মাটির নিচের জলের সঞ্চয় বাড়ায়। নোংরা জল শোধন করে। বন্যার ঝুঁকি কমায়। ভূমিক্ষয় নিয়ন্ত্রণ করে। আর জলবায়ুর বদলের প্রভাব

কড়া প্লাস্টিক

Image
প্লাস্টিক ব্যবহারে বিধি-নিষেধ জারি কেন্দ্রের একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের কারণে যে দূষণ সৃষ্টি হচ্ছে তা আমাদের এক কঠিন পরিবেশ সমস্যার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। ২০১৯ সালে রাষ্ট্রসংঘের পরিবেশ সংক্রান্ত চতুর্থ সভায় ভারত একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্যের দূষণ মোকাবিলায় একটি প্রস্তাব পেশ করে । বিশ্বব্যাপী এর গুরুত্বের কথা উপলব্ধি করে সভায় স্থির করা হয়, ২০২২ সালের পয়লা জুলাই থেকে পলিস্টাইরিনসহ একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের উৎপাদন, আমদানি, মজুত, বিতরণ, বিক্রি এবং ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে । হাল্কা প্লাস্টিকের ব্যাগের কারণে যে আবর্জনা সৃষ্টি হয় তা বন্ধ করতে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই ব্যাগের ঘনত্ব ৫০ মাইক্রন থেকে বাড়িয়ে ৭৫ মাইক্রন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে তা ১০০ মাইক্রন করা হবে বলে ঠিক করা হয়েছে । এতে এই ব্যাগ ফের ব্যবহার করা যাবে। সরকার প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংশোধনী বিধি ২০২১-এর মাধ্যমে প্লাস্টিক উৎপাদক, আমদানিকারীদের এই ধরণের প্লাস্টিক উৎপাদন এবং আমদানি বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে। এছাড়া স্বচ্ছ ভারত মিশনের আওতায় রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বর্জ

বিপর্যয় রুখতে ভারত বাংলা চুক্তি

Image
চুক্তিপত্র অনুযায়ী, ভারত ও বাংলাদেশ বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা ও মোকাবিলায় প্রস্তুতি,  দক্ষতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন বিষয়ে পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করবে। ভারতের জাতীয় বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এনডিএমএ) এবং বাংলাদেশের বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রকের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তিপত্র অনুযায়ী, ভারত ও বাংলাদেশ বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা ও মোকাবিলায় প্রস্তুতি, দক্ষতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন বিষয়ে পারস্পরিক তথ্য আদান-প্রদান করবে। এর ফলে, উভয় দেশই উপকৃত হবে। সমঝোতাপত্রের উল্লেখযোগ্য দিক হল - ১) কোনো দেশে প্রাকৃতিক বা মনুষ্যসৃষ্ট বড় বিপর্যয় ঘটলে ত্রাণ ও পুনর্গঠনের কাজে অন্য দেশ সহায়তা করবে। ২) এ সংক্রান্ত প্রাসঙ্গিক এবং বৈজ্ঞানিক তথ্য দুটি দেশ বিনিময় করবে। এতে বিপর্যয়ের সময় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দক্ষতা বৃদ্ধির ফলে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে সুবিধা হবে। ৩) উন্নত তথ্য প্রযুক্তি ব্যবস্থাপনা, দ্রুত সতর্কবার্তা প্রেরণ, দিক-নির্দেশ ব্যবস্থাপনা, বিপর্যয় প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সহ দুটি দেশ তথ্য আদান-প্রদান করবে। ৪) বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা প্রতিরোধে আধিকারিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৫) দ

ওজোন ছাতা রক্ষা

Image
ওজোন ছাতা রক্ষার উদ্দেশ্যে জন্য হাইড্রোফ্লুরো কার্বন নির্গমনের  কমানোর জন্য জাতীয় কৌশল তৈরি করছে কেন্দ্রীয় সরকার  কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা পর্যায়ক্রমে হাইড্রোফ্লুরো কার্বন নির্গমন কমানোর জন্য ওজন স্তরে ক্ষতিকারী পদার্থের বিষয়ে মন্ট্রিওল প্রোটোকলে কিগালি সংশোধনীতে পরিবর্তন নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অনুমোদন দিয়েছে। এর ফলে, হাইড্রোফ্লুরো কার্বন নির্গমণ হ্রাস পর্যায়ক্রমে গ্রিন হাউজ গ্যাসের পরিমাণ কমিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন রুখতে সাহায্য করবে। হাইড্রোফ্লুরো কার্বন উৎপাদনকারী শিল্পগুলি পর্যায়ক্রমে এই কার্বন উৎপাদন বন্ধ করবে। সরকারের এই পরিকল্পনার লক্ষ্য হল, ২০২৩ সালের মধ্যে শিল্প সংস্থার সঙ্গে যুক্ত সব পক্ষের প্রয়োজনীয় পরামর্শ নেওয়ার পর, পর্যায়ক্রমে হাইড্রোফ্লুরো কার্বন নির্গমনের কমানোর জন্য জাতীয় কৌশল কার্যকর করা। এছাড়া ওজন স্তরকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এমন পদার্থ (নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনা) বিধি ২০২৪-এর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে কার্যকর করা হবে। এই সময়ে হাইড্রোফ্লুরো কার্বন উৎপাদন ও ব্যবহারে উপযুক্ত নিয়ন্ত্রণের জন্য বর্তমান আইনী পরিকাঠামোয় পরিবর্তন করা হবে। হাইড্রোফ্লুরো কার্বন নির্গমন কমালে পর্যায়ক্রমে প্রায়

উত্তর-পূর্বে জৈব চাষ

Image
উত্তর পূর্বাঞ্চাল কৃষি বিপণনে কেন্দ্রীয় সরকারের  পুনরুজ্জীবন প্যাকেজ।  ৩৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে দাবী রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা উত্তর পূর্বাঞ্চাল কৃষি বিপণন নিগম লিমিটেড-কে ৭৭.৪৫ কোটি টাকার পুনরুজ্জীবন প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছে ক্যাবিনেট কমিটি। সরকার মনে করছে, এর ফলে উত্তর পূর্বাঞ্চলের চাষিরা তাদের পণ্যের সঠিক দাম পাবে। কারণ এখন থেকে এই সংস্থা একদিকে যেমন চাষিদের প্রশিক্ষণ, জৈব বীজ ও সার দিয়ে সহায়তা করতে পারবে। অন্যদিকে উৎপাদিত ফসলের দেশে এবং বিদেশে বিপণনের জন্য প্রচার কর্মসুচি নিতে পারবে। সরকার মনে করছে এতে ৩৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে। একই সঙ্গে এই নিগমের আয় বাড়বে এবং কেন্দ্রীয় সরকারের ঋণের ওপর নির্ভরতা বন্ধ হবে। সেপ্টেম্বর -২১, ২৭-১৯ জৈব চাষ, সরকার

চাষের জমি গিলছে ইটভাটা

Image
নতুন ইটভাটা তৈরি হলে নষ্ট হবে আরো কৃষি জমি।  এর ফল শেষ পর্যন্ত ভুগবেন চাষিরা ইটভাটা এতদিন ছিল খনি জাতীয় কাজ বা মাইনিং অ্যাক্টিভিটি। কারণ, মাটি খুঁড়ে ইট তৈরির কাজ হত ইটভাটায়। পরিবেশ দফতরের ছাড়পত্র ছাড়া ইটভাটার অনুমোদন দেওয়া হত না। আর এই পরিবেশ মন্ত্রকের ছাড়পত্র পেতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হত। ছাড়পত্রের এই ব্যবস্থা শিথিল করে রাজ্য মন্ত্রীসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এখন থেকে দেড় মিটার পর্যন্ত মাটি খুঁড়ে ইট তৈরি করা হলে তা, খনির কাজের সঙ্গে যুক্ত করা হবে না। ফলে পরিবেশ দফতরের ছাড়পত্রের কোনো দরকার পড়বে না। আগেই রাজ্যে বহু বেআইনি ইটভাটা গজিয়ে উঠেছে। ফলে বহু কৃষিজমি চলে গেছে ইটভাটার কবলে। তবে এই বেআইনি ইটভাটার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ঘটনা এ রাজ্যে ঘটেছে। মন্ত্রীসভার এই সিদ্ধান্তে একঝটকায় সব বেআইনি ইটভাটা এবার আইনি হয়ে যাবে। যারা পরিবেশের দূষণ করছে তাদেরও আর ধরা যাবে না। এছাড়া আরো অনেক ইটভাটা তৈরি হবে যত্রতত্র। ইটভাটায় মাটির ওপর থেকে দেড় মিটার অবধি খুঁড়ে ইট তৈরি করা হয়। এজন্য নতুন ইটভাটা তৈরি হলে নষ্ট হবে আরো কৃষি জমি। এর ফল শেষ পর্যন্ত ভুগবেন চাষিরা। সেপ্টেম্বর -২১, ২৭-১৮ পরিবেশ, দূষণ