Posts

ডাবের জলের উপকারিতা

Image
প্রাকৃতিক এই পানীয়  স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর পানীয়গুলির মধ্যে একটি হল ডাবের জল। এটি সব বয়সীদের জন্যই বিশেষভাবে উপকারী। প্রাকৃতিক এই পানীয় স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। ওজন নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে হজমের সমস্যার সমাধান মেলে এই পানীয় থেকে। ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন এমন মানুষদের জন্য ডাবের জল কার্যকরী। কারণ এতে ক্যালরি কম থাকে এবং পানীয় হিসেবেও বেশ হালকা। এছাড়াও ডাবের জলে বায়োঅ্যাকটিভ এনজাইম রয়েছে যা হজমে সাহায্য করে এবং শরীরের চর্বির বিপাককে ত্বরান্বিত করে। দিনে অন্তত ৩-৪ বার ডাবের জল পান করলে তা অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করবে। এই জল খেলাধুলার সময় এবং পরে শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। এই পানীয় অতিরিক্ত পরিমাণে পটাসিয়ামে ভরপুর, যা বাজার থেকে কেনা এনার্জি ড্রিংকের চেয়ে ভালো কাজ করে। ডাবের জলে বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ এবং প্রচুর ফাইবার রয়েছে। তাই এটি স্বাস্থ্যকর এবং হজমে সহায়তা করে। এটি অম্বল এবং পেট ফাঁপা কমাতে সাহায্য করতে পারে। পেট ফাঁপলে বা চোঁয়া ঢেকুর উঠলে অথবা পেটে জ্বালা অনুভব হলে, ডাবের জল পান করুন, উপকার পাবেন। হাইড্রেশন বা জলের পূর্ণতা

লিঙ্গসাম্যের দিকে এগোচ্ছে দেশ

Image
২০১১ সালে, ৯৪৩-এর তুলনায় ২০৩৬-এ প্রতি হাজার পুরুষে, মহিলাদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৯৫২ ভারত সরকারের রাশি-বিজ্ঞান এবং কর্মসূচি রূপায়ণ মন্ত্রক “ভারতের নারী ও পুরুষ ২০২৩”-এর ২৫তম সংখ্যা প্রকাশ করেছে। দেশের জনসংখ্যা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রভৃতি বিষয়ে নারী ও পুরুষের ভূমিকা ও অবস্থান সম্পর্কে এই প্রকাশনায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি তুলে ধরা হয়েছে। লিঙ্গ-ভিত্তিক পরিসংখ্যানের পাশাপাশি গ্রাম ও শহর ভেদে এবং ভৌগোলিক অঞ্চল ভেদে প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি জায়গা পেয়েছে এখানে। সূত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে বিভিন্ন মন্ত্রক / দপ্তর এবং সংগঠনের দেওয়া তথ্য। “ভারতের নারী ও পুরুষ ২০২৩” শুধুমাত্র লিঙ্গসাম্যের ক্ষেত্রে অগ্রগতিকেই তুলে ধরেনি, খামতির দিকগুলিকেও চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। এই প্রতিবেদন ভারতের জনবিন্যাসগত পরিবর্তন বুঝতেও বিশেষভাবে সহায়ক হবে। এই প্রতিবেদন পাওয়া যাবে মন্ত্রকের ওয়েবসাইট https://mospi.gov.in/ -এ। প্রতিবেদনে যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্পষ্ট হয়েছে তা হল, ২০৩৬ নাগাদ ভারতের জনসংখ্যা ১৫২.২ কোটি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জনসংখ্যায় মহিলাদের অনুপাত হবে ৪৮.৮ শতাংশ – যা

দেশে ৪১০টি পকসো কোর্ট

Image
দেশে মোট ৭৫৫টি ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট চালু রয়েছে। এর মধ্যে ৪১০টি হল পকসো আদালত ফৌজদারি বিধি সংশোধনী আইন ২০১৮ অনুসারে কেন্দ্রীয় সরকার ফাস্ট ট্র্যাক বিশেষ কোর্ট স্থাপনের জন্য একটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের বাস্তবায়ন করছে। এর মধ্যে পকসোর অধীনে থাকা মামলাগুলি বিচারের জন্য বিশেষ আদালত গঠন করা হচ্ছে। ২০১৯ সালের অক্টোবর মাস থেকে এই কাজ শুরু হয়েছে। এর ফলে পকসোর মামলাগুলি সময়নির্দিষ্ট পথে, দ্রুত বিচার সুনিশ্চিত করা সম্ভব হবে। প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে এক বছরের জন্য কার্যকর করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে তা ২০২৩ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়। বর্তমানে এটি ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সম্প্রসারিত করা হয়েছে। এর জন্য মোট বরাদ্দ করা হয়েছে ১৯৫২.২৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে নির্ভয়া তহবিল থেকে এসেছে ১২০৭.২৪ কোটি টাকা। চলতি বছরের মে মাস পর্যন্ত হাইকোর্টগুলি থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশের ৩০টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মোট ৭৫৫টি ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট চালু রয়েছে। এর মধ্যে ৪১০টি হল পকসো আদালত। এগুলির মাধ্যমে ২ লক্ষ্য ৫৩ হাজারেরও বেশি মামলায় নিস্পত্তি হয়েছে।  সেপ্টেম্বর - ২৪, ৩০ - ১৭, পকসো আদালত, বিচার ব্যবস্থা

বাড়বে পাম তেলের উৎপাদন

Image
ভোজ্য তেলের উৎপাদন বাড়াতে পাম গাছের চাষ  পাম তেল উৎপাদনের লক্ষ্যে, দেশের ১২ হাজার হেক্টর জমিতে ১৭ লক্ষর মতো পাম গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। দেশে ভোজ্য তেলের উৎপাদন বাড়াতে জাতীয় কর্মসূচির আওতায় এই অভিযান চালানো হয়েছে। সরকার মনে করছে, এর ফলে উপকৃত হবেন দেশের ১৫টি রাজ্যের ১০ হাজারেরও বেশি কৃষিজীবী মানুষ। অন্ধ্রপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, গোয়া, গুজরাট, কর্ণাটক, কেরল, ওড়িশা, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরায় এই অভিযান বেশ জোরদার হয়েছে। পাম তেল প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে যুক্ত বড় বড় শিল্প সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়ক্রমে বিভিন্ন রাজ্যে এই অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। অভিযানকে সফল করে তুলতে সচেতনতা মূলক কর্মশালা, বৃক্ষ রোপণ অভিযান এবং অন্যান্য উৎসাহব্যাঞ্জক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভোজ্য পাম তেল সম্পর্কিত জাতীয় কর্মসূচির কাজ কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে শুরু হয় ২০২১-এর আগস্ট মাসে। ভোজ্য তেলে দেশকে স্বনির্ভর করে তুলতে এবং ভোজ্য তেল আমদানির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনতে এই অভিযান শুরু করা হয়। সেপ্টেম্বর - ২৪, ৩০ - ১৬, ভোজ্য তেল, কৃষি

খরিফে বেড়েছে চাষের এলাকা

Image
এ বছর খরিফ মরশুমে চাষের এলাকা বেড়েছে বলে দাবী কেন্দ্রীয় সরকারের ২০২৪-এর ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খরিফ শস্য বপনের এলাকা সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করেছে কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রক। এই তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, গত বছর ৩৯৩.৫৭ লক্ষ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছিল। এ বছর একই সময়ে ৪০৯.৫০ হেক্টর জমিতে ধান রোপণ হয়েছে। এ বছর মোট ১২৬.২০ লক্ষ্য হেক্টর জমিতে ডাল চাষ করা হয়েছে। গত বছর ডাল চাষ হয়েছিল ১১৭.৩৯ লক্ষ হেক্টর জমিতে। এছাড়া মিলেট এবং অন্য মোটা দানা শস্যের চাষ, গত বছরে হওয়া ১৮১.৭৪ লক্ষ্য হেক্টর থেকে বেড়ে, ১৮৮.৭২ লক্ষ হেক্টর জমিতে হয়েছে। এ বছর ১৯২.৪০ লক্ষ হেক্টর জমিতে তেলবীজ চাষ করা হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১৮৯.৪৪ লক্ষ হেক্টর জমিতে তেলবীজ চাষ হয়েছিল। গত বছর আখ চাষ করা হয়েছিল ৫৭.১১ লক্ষ হেক্টর জমিতে। এ বছর জমির পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৫৭.৬৮ লক্ষ হেক্টর।সব মিলিয়ে এ বছর মোট ১০৯২ লক্ষ হেক্টর জমিতে খরিফ শস্য চাষ করা হয়েছে। গত বছর এই জমির পরিমাণ ছিল ১০৬৯.২৯ লক্ষ হেক্টর। কৃষি মন্ত্রক সূত্রে এই তথ্য জানা গেলেও কীভাবে এইসব ফসলের জমির পরিমাণ বাড়ল তা নিয়ে কোনো আলোচনা করা হয়নি। সেপ্টেম্বর - ২৪, ৩০ - ১৫, কৃষি, উৎপাদন,

বনের হাল হকিকত

Image
পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক আয়তন ৮৮,৭৫২ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে নথিভুক্ত বনাঞ্চল ১১,৮৭৯ বর্গ কিলোমিটার।  পরিবেশ, বন এবং জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রকের অধীন সংস্থা দেরাদুনের ফরেস্ট সার্ভে অফ ইন্ডিয়া বা ভারতের বন সর্বেক্ষণ দেশের সমগ্র বনাঞ্চলের দ্বিবার্ষিক সমীক্ষা করে এবং এর ফলাফল প্রকাশিত হয় ইন্ডিয়া স্টেট অফ ফরেস্ট রিপোর্ট (আইএসএফআর)-এ। ২০২১-এর এই রিপোর্ট অনুযায়ী দেশের নথিভুক্ত বনাঞ্চলের আয়তন ৭,৭৫,২৮৮ বর্গ কিলোমিটার। পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক আয়তন ৮৮,৭৫২ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে নথিভুক্ত বনাঞ্চল ১১,৮৭৯ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের আয়তন ৭,০৫৪ বর্গ কিলোমিটার, সুরক্ষিত বনাঞ্চল ৩,৭৭২ বর্গ কিলোমিটার, শ্রেণিবিহীন বনাঞ্চল ১,০৫৩ বর্গ কিলোমিটার। ভূমি একটি রাজ্যের তালিকাভুক্ত বিষয়। বনাঞ্চল এবং তার আইনি সীমানা স্থির করে এবং তদারক করে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসন। সেইমতো কোনো বনাঞ্চল লিজ দেওয়া অথবা বরাদ্দ করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা একমাত্র সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল প্রশাসনের এক্তিয়ারে পড়ে। তবে, কোনো বনাঞ্চল অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে হলে, কেন্দ্

চাষিদের বার্ধক্য ভাতা

Image
বৃদ্ধ চাষিদের জন্য অবসরের পরে ভাতা দেওয়ার প্রকল্প হল,  কিষান মানধন যোজনা দেশের ছোট এবং প্রান্তিক চাষিদের সামাজিক সুরক্ষার আওতায় আনার জন্য ২০১৯-এর ১২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী কিষান মানধন যোজনা (পিএম-কেএমওয়াই) শুরু হয়েছিল। এটি বৃদ্ধ বয়সের জন্য স্বেচ্ছামূলক অবসর ভাতা কর্মসূচি। এতে একজন যোগ্য ক্ষুদ্র এবং প্রান্তিক চাষিকে ৬০ বছর বয়সের পর মাসিক ৩ হাজার টাকা দেওয়া হয়। চাষি মারা গেলে তার স্ত্রী মাসে ১৫০০ টাকা পেতে পারে। কোনো চাষি তার ১৮-৪০ বছর বয়স অবধি, কর্মক্ষম থাকাকালীন, যদি মাসে মাসে ৫৫-২০০ টাকা জমা করে, তবেই কেন্দ্রের সরকার তার সমান পরিমাণ অর্থ জমা করে। এই অর্থ থেকেই চাষিদের ভাতা দেওয়া হয়। লাইফ ইনসুরেন্স কর্পোরেশন (এলআইসি) এই অবসর ভাতা তহবিলটির দেখভাল করে। আর এই প্রকল্পের লাভার্থীদের নথিভুক্তি হয়, কমন সার্ভিস সেন্টার্স (সিএসসি) এবং রাজ্য সরকারের মাধ্যমে। ২ হেক্টর পর্যন্ত চাষযোগ্য জমি আছে এবং ২০১৯-এর ১ আগস্ট পর্যন্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ল্যান্ড রেকর্ডে নথিভুক্ত এরকম সব চাষিই এই কর্মসূচির সুবিধা পাওয়ার যোগ্য। ২০২৪-এর ৬ আগস্ট পর্যন্ত ২৩.৩৮ লক্ষ চাষি এই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন। সেপ্ট

মায়ের নামে গাছ

Image
কেন্দ্রিয় সরকার ঠিক করেছে, কৃষি এবং সংশিষ্ট সব মন্ত্রক এই “মাতৃ বন” তৈরিতে উদ্যোগ নেবে কেন্দ্রীয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রকের ‘এক পেঢ় মা কে নাম’ কর্মসূচির আওতায় দেশজুড়ে ৫২ কোটির বেশি গাছ ইতোমধ্যেই লাগানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী, ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে এই কর্মসূচির সূচনা করেন। কেন্দ্রিয় সরকার ঠিক করেছে, কৃষি এবং সংশিষ্ট সব মন্ত্রক এই “মাতৃ বন” তৈরিতে উদ্যোগ নেবে। এই অভিযানের অঙ্গ হিসেবে, কেন্দ্রীয় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রক, সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে দেশ জুড়ে ৮০ কোটি এবং আগামী বছরের মার্চ মাসের মধ্যে ১৪০ কোটি চারা রোপণের লক্ষ্য নিয়েছে। সরকার মনে করছে এর ফলে পরিবেশ সচেতন জীবনশৈলী গড়ে উঠবে। সুস্থায়ী কৃষির লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে। জমি ও জলের গুণগত মান বাড়বে, জীব বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পাবে। ভূমিক্ষয় রোধ হবে। এছাড়া চাষিরা কাঠ জাতীয় পণ্য থেকে অতিরিক্ত উপার্জনের সুযোগ পাবেন। সেপ্টেম্বর - ২৪, ৩০ - ১২, বনায়ন, জলবায়ু বদল

আনারসে বশে

Image
এই সময়ের ফল আনারস। স্বাদে ভালো। শরীরের জন্য উপকারী। এই সময়ের ফল আনারস। স্বাদে ভালো। শরীরের জন্য উপকারী। আনারস পুষ্টির একটি বড় একটি উৎস। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ এবং সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও ফসফরাস। পুষ্টির জন্য এসব কটি উপাদানই জরুরি। আনারসে রয়েছে ব্রোমেলিন যা আমাদের হজমশক্তি ভালো করে। আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাংগানিজ। ক্যালসিয়াম হাড়ের গঠনে এবং ম্যাংগানিজ হাড়কে মজবুত করে তোলে। এই সময়ে প্রতিদিন অল্প কয়েক টুকরো খেলে, হাড়ের সমস্যাজনিত যে কোনো রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। আনারসে প্রচুর ফাইবার (আঁশ বা তন্তু) রয়েছে। আর এতে ফ্যাট বা স্নেহ পদার্থ অনেক কম থাকে। সকালের যে সময়ে ফলমূল খাওয়া হয়, তখন এই ফলের রস বা সালাদে মিশিয়ে খাওয়া অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। আনারসের ক্যালসিয়াম দাঁত রক্ষা করে। মাড়ির যে কোনো সমস্যা সমাধান করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন আনারস খেলে দাঁতে জীবাণুর সংক্রমণ কম হয় এবং দাঁত ঠিক থাকে। অগস্ট - ২৪, ৩০ - ১১, স্বাস্থ্য, পুষ্টি

ওয়েনাডে ভূমিধ্বসের কারণ

Image
ভৌগোলিক এবং জলবায়ুগত কারণে কেরালার ওয়েনাড বরাবরই ভূমিধ্বস প্রবণ এলাকা ভৌগোলিক এবং জলবায়ুগত কারণে কেরালার ওয়েনাড বরাবরই ভূমিধ্বস প্রবণ এলাকা। তার সঙ্গে পরিবেশ ও প্রকৃতি ধ্বংস মিলে এবারের ভূমিধ্বস সবথেকে ভয়ংকর রূপ নিয়েছিল। বিভিন্ন কাগজপত্র ঘেঁটে এই ধ্বসের যে কারণগুলি মিলেছে সেগুলি হল, ভৌগলিক কারণঃ ওয়েনাড ভূখণ্ডটিতে রয়েছ পাহাড়ি খাড়া ঢাল এবং ভঙ্গুর মাটি। এই অঞ্চলে ল্যাটেরাইট এবং বালুকাময় মাটির মিশ্রণ রয়েছে। মাটির গঠন ঝুরঝুরে অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত। এই মাটিতে জল বেশি ঢুকলে ভূমিধ্বসের প্রবণতা বেড়ে যায়। এবারে অতি বৃষ্টি ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা তাই অনেক বাড়িয়ে দিয়েছিল। এখানে উন্নয়ন প্রকল্প এবং পর্যটনের জন্য ব্যাপকভাবে বন উজাড়ের ফলে ভূমিক্ষয় এবং গাছপালার আচ্ছাদন নষ্ট হয়ে যায়। জঙ্গল স্বাভাবিকভাবেই ভূমিধ্বসের বিরুদ্ধে প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এই অঞ্চলে বন উজাড় হওয়ায় সে সম্ভাবনা অনেকটাই কমে গেছে। জলবায়ুগত কারণঃ ওয়েনাডে বেশি বৃষ্টিপাত হয়। কিন্তু এবারে মাত্র কয়েকদিনের মধ্যে অতিবৃষ্টি ধ্বসকে ত্বরান্বিত করে। প্রযুক্তিগত কারণঃ রাসায়নিক চাষ পদ্ধতি, জঙ্গল কেটে নির্মাণ, পর্যটনের