প্রতিদিন অপচয় ১০৫ কোটি টন খাদ্য
খাবার অপচয়ের জন্যও জলবায়ু বদল হচ্ছেঃরিপোর্ট
রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, পরিবার, খুচরো দোকান এবং খাদ্য পরিষেবার ফলে প্রায় ১৯ শতাংশ অপচয় হয়। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)-এর অনুমান মাঠে উৎপাদন থেকে দোকানে বিক্রি পর্যন্ত, খাদ্য চলাচলে ১৩ শতাংশ অপচয় হয়। মানুষ যখন খেতে পাচ্ছে না, সেসময় এই অপচয় এক দুঃখজনক ঘটনা। এর ফলে শুধু অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে না, জলবায়ু পরিবর্তন, জীববৈচিত্রের ক্ষতি ও দূষণও বাড়ছে।
প্রতিবেদনটিতে দেখা গেছে, বেশিরভাগ খাদ্য অপচয় পরিবারের মধ্যে ঘটে, যা প্রায় ৬৩.১ কোটি টন। এরপর খাদ্য পরিষেবা খাতে ২৯ কোটি এবং ব্যবসায় ১৩.১ কোটি টন খাবার অপচয় হয়। এই খাবার দিয়ে বিশ্বের প্রতিটি ক্ষুধার্ত মানুষকে এক বেলার বেশি সময়ের খাবার পরিবেশন করা যায়। উল্লেখ্য যারা খেতে পায় না এবং যারা কোনোক্রমে খাবার জোগাড় করে তারা খাদ্যের মূল্য জানে। তাই তারা খবারের অপচয় করে না।
তবে খাদ্য অপচয় ধনী ও দরিদ্র উভয় দেশেই রয়েছে, এবং এর ব্যবধান ক্রমশ কমছে। কারণ মধ্য এবং কম আয়ের দেশে এক শ্রেণীর মানুষের হাতে, দেশের বেশিরভাগ সম্পদ কুক্ষিগত হচ্ছে। ফলে তাদের আচার ব্যবহারও উচ্চ আয়ের দেশগুলির মানুষদের মতোই। তবে শহর ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে এই ছবি একেবারেই আলাদা। মধ্যম আয়ের দেশগুলির গ্রামাঞ্চলে খাদ্যের অপচয় কম। প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে, খাদ্যের অপচয় কমানোর প্রচেষ্টা জোরদার করতে হবে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, খাদ্য অপচয়ের মাত্রা এবং গড় তাপমাত্রার মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। যেসব দেশে আবহাওয়া উষ্ণ সেখানে মাথাপিছু বেশি খাবার নষ্ট হয়। কারণ তারা সতেজ খাবার খেতে অভ্যস্ত। আর গরমের দেশে খাবার দ্রুত পচে যায়।
উচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ বা খরার জন্য, খাদ্য সংরক্ষণ, তার পরিবহন এবং প্রক্রিয়াকরণে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। ফলে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যের অপচয় বা ক্ষতি হয়। রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী মোট গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের ১০ শতাংশ, খাদ্য অপচয়ের জন্য হয়।
তবে খাদ্য অপচয় ধনী ও দরিদ্র উভয় দেশেই রয়েছে, এবং এর ব্যবধান ক্রমশ কমছে। কারণ মধ্য এবং কম আয়ের দেশে এক শ্রেণীর মানুষের হাতে, দেশের বেশিরভাগ সম্পদ কুক্ষিগত হচ্ছে। ফলে তাদের আচার ব্যবহারও উচ্চ আয়ের দেশগুলির মানুষদের মতোই। তবে শহর ও গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে এই ছবি একেবারেই আলাদা। মধ্যম আয়ের দেশগুলির গ্রামাঞ্চলে খাদ্যের অপচয় কম। প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে, খাদ্যের অপচয় কমানোর প্রচেষ্টা জোরদার করতে হবে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, খাদ্য অপচয়ের মাত্রা এবং গড় তাপমাত্রার মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। যেসব দেশে আবহাওয়া উষ্ণ সেখানে মাথাপিছু বেশি খাবার নষ্ট হয়। কারণ তারা সতেজ খাবার খেতে অভ্যস্ত। আর গরমের দেশে খাবার দ্রুত পচে যায়।
উচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ বা খরার জন্য, খাদ্য সংরক্ষণ, তার পরিবহন এবং প্রক্রিয়াকরণে অনেক সমস্যা তৈরি হয়। ফলে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যের অপচয় বা ক্ষতি হয়। রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাপী মোট গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের ১০ শতাংশ, খাদ্য অপচয়ের জন্য হয়।
এপ্রিল - ২৪, ২৯-৬৫, খাদ্য, জলবায়ু বদল
Comments
Post a Comment