সোনালি পরিবেশ নীতি
পরিবেশের সচেতনতার কয়েকটি নিয়ম এখন সারা বিশ্বে চালু হয়েছে যার প্রবক্তা অধ্যাপক
মাইক বার্নার্স লি। এই নিয়মগুলিকে পরিবেশ সচেতনতার গোল্ডেন রুলস বলা হচ্ছে। নিয়মগুলি
হল - জলবায়ু বদল ঠেকাতে, মাংস এবং দুধজাত খাবার খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দিতে
হবে। প্রোটিনের চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে এই দুই ধরনের খাবার সবচেয়ে কম কার্যকর।
অথচ এই খাবারগুলি প্রকৃতিতে কার্বন নির্গমনের মূল কারণ।
যদি কেউ সম্পূর্ণ নিরামিষভোজী থাকতে না চায় তাহলে, আপনি গরু বা খাসির মাংসের পরিবর্তে মুরগি বা মাছ খেতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে সেই মুরগি ও মাছের উৎস যেন প্রাকৃতিক হয়।খাদ্য হিসেবে যেসব জিনিস কেনা হবে, তার সবটাই খেয়ে নিতে হবে। কোনো খাবার নষ্ট করা যাবে না। এজন্য বাজার করতে যাওয়ার আগে ভালভাবে ফ্রিজ এবং রান্নাঘর দেখে নিতে হবে, যাতে শুধুমাত্র প্রয়োজনের জিনিসই কেনা যায়।
বাজারে প্রায়ই চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়। এসব দেখে কখনোই প্রলুব্ধ হলে চলবে না। দাম কম হওয়ার চাইতে এটা জানা জরুরি যে, জিনিসটা কতটা প্রয়োজন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল এবং সবজি খাওয়া ভালো। তবে খেয়াল রাখতে হবে ফল বা সবজি ওই মরশুমেরই যেন হয়। মরশুমী ফল বা সবজি নাহলেও সেগুলি যদি টাটকা থাকে তবে ধরে নিতে হবে যে এটি আকাশ বা জলপথে আমদানি করা হয়েছে। ফলে প্রচুর জ্বালানি, কীটনাশক এবং রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলি পরিবেশে পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। আর পছন্দের খাবারটি পরে খাওয়ার জন্য ফ্রিজে সঠিক নিয়মে সংরক্ষণ করতে হবে। এছাড়া আমদানি করা খাবার বর্জন করাই ভালো।
যদি কেউ সম্পূর্ণ নিরামিষভোজী থাকতে না চায় তাহলে, আপনি গরু বা খাসির মাংসের পরিবর্তে মুরগি বা মাছ খেতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে সেই মুরগি ও মাছের উৎস যেন প্রাকৃতিক হয়।খাদ্য হিসেবে যেসব জিনিস কেনা হবে, তার সবটাই খেয়ে নিতে হবে। কোনো খাবার নষ্ট করা যাবে না। এজন্য বাজার করতে যাওয়ার আগে ভালভাবে ফ্রিজ এবং রান্নাঘর দেখে নিতে হবে, যাতে শুধুমাত্র প্রয়োজনের জিনিসই কেনা যায়।
বাজারে প্রায়ই চটকদার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়। এসব দেখে কখনোই প্রলুব্ধ হলে চলবে না। দাম কম হওয়ার চাইতে এটা জানা জরুরি যে, জিনিসটা কতটা প্রয়োজন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল এবং সবজি খাওয়া ভালো। তবে খেয়াল রাখতে হবে ফল বা সবজি ওই মরশুমেরই যেন হয়। মরশুমী ফল বা সবজি নাহলেও সেগুলি যদি টাটকা থাকে তবে ধরে নিতে হবে যে এটি আকাশ বা জলপথে আমদানি করা হয়েছে। ফলে প্রচুর জ্বালানি, কীটনাশক এবং রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়েছে। এগুলি পরিবেশে পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর। আর পছন্দের খাবারটি পরে খাওয়ার জন্য ফ্রিজে সঠিক নিয়মে সংরক্ষণ করতে হবে। এছাড়া আমদানি করা খাবার বর্জন করাই ভালো।
এপ্রিল ১৯২৪৭৮ খাদ্য, পরিবেশ
Comments
Post a Comment