বিশ্বকর্মা প্রকল্প
হাতের কাজের সঙ্গে যুক্ত শিল্পী ও কারিগরদের সহায়তা করতে প্রধানমন্ত্রী ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩-এ পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্পের সূচনা করেন
এই কর্মসূচিতে শিল্পী ও কারিগরেরা যে সুবিধা পাবেন সেগুলি হল-
স্বীকৃতি: পিএম বিশ্বকর্মা শংসাপত্র ও পরিচয়পত্রের মাধ্যমে শিল্পী ও কারিগরদের স্বীকৃতি দেওয়া হবে।
দক্ষতা বৃদ্ধি: ৫ থেকে ৭ দিনের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ এবং ১৫ বা তার বেশি দিনের উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এর জন্য দৈনিক ৫০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে।
যন্ত্রপাতির জন্য উৎসাহভাতা: প্রাথমিক দক্ষতা প্রশিক্ষণের শুরুতে ই-ভাউচারের মাধ্যমে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত যন্ত্রপাতির জন্য উৎসাহভাতা দেওয়া হবে।
ডিজিটাল লেনদেনের জন্য উৎসাহভাতা: প্রতি মাসে সর্বাধিক ১০০টি ডিজিটাল লেনদেনের প্রতিটির জন্য ১ টাকা করে লাভার্থীদের অ্যাকাউন্টে জমা পড়বে।
বিপণন সহায়তা: তৈরি সামগ্রীর গুণমানের শংসাপত্র দিয়ে, ব্র্যান্ডিং করে, বিভিন্ন ই-বাণিজ্য প্ল্যাটফর্মে তুলে ধরে শিল্পী ও কারিগরদের বিপণন সহায়তা দেওয়া হবে। এছাড়াও বিজ্ঞাপন, প্রচার এবং অন্যান্য বিপণন কৌশলের মাধ্যমে সহায়তা করা হবে।
উপরোক্ত সুবিধাগুলি ছাড়াও লাভার্থীদের সরকারি এমএসএমই-র আওতায় উদ্যোগপতি হিসেবে উদ্যম অ্যাসিস্ট প্ল্যাটফর্মে তুলে ধরা হবে। লাভার্থীদের আধার ভিত্তিক পরিচিতি দিয়ে কমন সার্ভিস সেন্টারগুলিতে পিএম বিশ্বকর্মা পোর্টালে নথিভুক্ত করতে হবে। গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে, জেলা রূপায়ণ সমিতির সুপারিশ অনুযায়ী এবং স্ক্রিনিং কমিটির অনুমোদনের ভিত্তিতে লাভার্থীদের নথিভুক্ত করা হবে।
এই প্রকল্পের আরো তথ্যের জন্য পিএম বিশ্বকর্মা নির্দেশিকাগুলি পাওয়া যাবে pmvishwakarma.gov.in. ওয়েবসাইটে। এছাড়া 18002677777 – নম্বরে ফোন করে অথবা
দক্ষতা বৃদ্ধি: ৫ থেকে ৭ দিনের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ এবং ১৫ বা তার বেশি দিনের উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এর জন্য দৈনিক ৫০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে।
যন্ত্রপাতির জন্য উৎসাহভাতা: প্রাথমিক দক্ষতা প্রশিক্ষণের শুরুতে ই-ভাউচারের মাধ্যমে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত যন্ত্রপাতির জন্য উৎসাহভাতা দেওয়া হবে।
ঋণ সহায়তা: সমমূল্যের জামিন ছাড়াই দু’দফায় ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ‘উদ্যোগ উন্নয়ন ঋণ’ দেওয়া হবে। এর মধ্যে ১ লক্ষ টাকা ১৮ মাসের মেয়াদে এবং ২ লক্ষ টাকা ৩০ মাসের মেয়াদে দেওয়া হবে। এজন্য সুদ দিতে হবে ৫ শতাংশ হারে। সরকার ৮ শতাংশ পর্যন্ত ভরতুকি দেবে। যে সমস্ত লাভার্থী প্রাথমিক প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করবে, তারা প্রথম দফায় ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবে। যারা প্রথম দফায় ঋণ নিয়েছে, যাদের একটি সাধারণ লোন অ্যাকাউন্ট আছে, যারা ব্যবসা করার সময় ডিজিটাল লেনদেন করে অথবা যারা উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তারা দ্বিতীয় দফার ঋণ পাবে।
ডিজিটাল লেনদেনের জন্য উৎসাহভাতা: প্রতি মাসে সর্বাধিক ১০০টি ডিজিটাল লেনদেনের প্রতিটির জন্য ১ টাকা করে লাভার্থীদের অ্যাকাউন্টে জমা পড়বে।
বিপণন সহায়তা: তৈরি সামগ্রীর গুণমানের শংসাপত্র দিয়ে, ব্র্যান্ডিং করে, বিভিন্ন ই-বাণিজ্য প্ল্যাটফর্মে তুলে ধরে শিল্পী ও কারিগরদের বিপণন সহায়তা দেওয়া হবে। এছাড়াও বিজ্ঞাপন, প্রচার এবং অন্যান্য বিপণন কৌশলের মাধ্যমে সহায়তা করা হবে।
উপরোক্ত সুবিধাগুলি ছাড়াও লাভার্থীদের সরকারি এমএসএমই-র আওতায় উদ্যোগপতি হিসেবে উদ্যম অ্যাসিস্ট প্ল্যাটফর্মে তুলে ধরা হবে। লাভার্থীদের আধার ভিত্তিক পরিচিতি দিয়ে কমন সার্ভিস সেন্টারগুলিতে পিএম বিশ্বকর্মা পোর্টালে নথিভুক্ত করতে হবে। গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে, জেলা রূপায়ণ সমিতির সুপারিশ অনুযায়ী এবং স্ক্রিনিং কমিটির অনুমোদনের ভিত্তিতে লাভার্থীদের নথিভুক্ত করা হবে।
এই প্রকল্পের আরো তথ্যের জন্য পিএম বিশ্বকর্মা নির্দেশিকাগুলি পাওয়া যাবে pmvishwakarma.gov.in. ওয়েবসাইটে। এছাড়া 18002677777 – নম্বরে ফোন করে অথবা
pm-vishwakarma@dcmsme.gov.in – এ ই-মেল করে শিল্পী ও কারিগরেরা আরো প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে পারবেন।
অক্টোবর - ২৩, ২৯-৩০, কুটির শিল্প, বিশ্বকর্মা প্রকল্প
অক্টোবর - ২৩, ২৯-৩০, কুটির শিল্প, বিশ্বকর্মা প্রকল্প
Comments
Post a Comment