বিষের সাগর
বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ সমুদ্রপথ ধরে হয়। এই পরিবহন
গ্রিনহাউস গ্যাস ও কার্বন নির্গমনের প্রায় তিন শতাংশের জন্য দায়ী
জলবায়ু বদল, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং বিভিন্ন দূষণের কারণে পৃথিবী গত শতাব্দীর থেকে তিনগুণ বেশি ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে। ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ওয়ান ওশান কনফারেন্স-এ রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, এই সঙ্কটের বেশিরভাগ বোঝাই মহাসাগর বহন করছে।
মহাসাগরগুলি প্রচুর পরিমাণে কার্বন এবং তাপমাত্রা শোষণ করে। এজন্য মহাসাগরগুলিও এখন আগের থেকে অনেকটাই উষ্ণ। এই উষ্ণতার কারণে মহাসাগরের অম্লতা বাড়ছে। ফলে তাদের আভ্যন্তরীণ পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে।
মহাসচিব বলেন, বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ সমুদ্রপথ ধরে হয়। এই পরিবহন গ্রিনহাউস গ্যাস ও কার্বন নির্গমনের প্রায় তিন শতাংশের জন্য দায়ী। লক্ষ্য অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নির্গমনের হার ৪৫ শতাংশ কমানো এবং ২০৫০ সালের মধ্যে এই নির্গমন শূন্যে নিয়ে আসার জন্য এই পরিবহন ব্যবস্থাকে উদ্যোগ নিতে হবে। এছাড়া উপকূলের বাসিন্দা, যাদের বাসস্থান এবং জীবিকা ঝুঁকির মুখে তাদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়াও জরুরি।
বিভিন্ন দেশের উপকূলে রয়েছে ম্যানগ্রোভ গাছ এবং সামুদ্রিক ঘাসের মতো প্রকৃতি-ভিত্তিক সমাধানগুলি। যেখানে সম্ভব এগুলির বৃদ্ধি এবং রক্ষণাবেক্ষণ দরকার।
মার্চ - ২২, ২৭- ৫৫, সমুদ্র , দূষণ নিয়ন্ত্রণ
মহাসাগরগুলি প্রচুর পরিমাণে কার্বন এবং তাপমাত্রা শোষণ করে। এজন্য মহাসাগরগুলিও এখন আগের থেকে অনেকটাই উষ্ণ। এই উষ্ণতার কারণে মহাসাগরের অম্লতা বাড়ছে। ফলে তাদের আভ্যন্তরীণ পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে।
মহাসচিব বলেন, বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ সমুদ্রপথ ধরে হয়। এই পরিবহন গ্রিনহাউস গ্যাস ও কার্বন নির্গমনের প্রায় তিন শতাংশের জন্য দায়ী। লক্ষ্য অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নির্গমনের হার ৪৫ শতাংশ কমানো এবং ২০৫০ সালের মধ্যে এই নির্গমন শূন্যে নিয়ে আসার জন্য এই পরিবহন ব্যবস্থাকে উদ্যোগ নিতে হবে। এছাড়া উপকূলের বাসিন্দা, যাদের বাসস্থান এবং জীবিকা ঝুঁকির মুখে তাদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়াও জরুরি।
বিভিন্ন দেশের উপকূলে রয়েছে ম্যানগ্রোভ গাছ এবং সামুদ্রিক ঘাসের মতো প্রকৃতি-ভিত্তিক সমাধানগুলি। যেখানে সম্ভব এগুলির বৃদ্ধি এবং রক্ষণাবেক্ষণ দরকার।
মার্চ - ২২, ২৭- ৫৫, সমুদ্র , দূষণ নিয়ন্ত্রণ
Comments
Post a Comment