মারণ জাল


রাষ্ট্রসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বা এফএও বলেছে, বেহিসেবি সামুদ্রিক মাছ ধরা এবং জেলেদের নিরাপত্তার মধ্যে একটা স্পষ্ট যোগ রয়েছে। তারা আরো বলেছে, মৎস্যজীবীরা তাদের কাজ করতে গিয়ে প্রতিঘণ্টায় মৃত্যুবরণ করছে। মাছ ধরা, বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ ধরা হচ্ছে এখন বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাণঘাতী পেশা। প্রতি দশজনে একজন এখন জীবিকার জন্য এই কাজে নির্ভরশীল। জনসংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাছ ধরার হারও বাড়ছে। ৪০ বছর আগে যে হারে মাছ ধরা হত, এখন তা তিনগুণ বেড়েছে। কিন্তু এই হারে মাছ শিকার টেকসই নয়। সামুদ্রিক এই খাদ্য সম্পদ টিকিয়ে রাখতে এবং এই কাজে জড়িয়ে থাকা নারী-পুরুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার বলে এফএও মনে করে।
জানুয়ারি -২০, ২৫-৬৩, মাছ চাষ

Comments

Popular posts from this blog

লিঙ্গসাম্যের দিকে এগোচ্ছে দেশ

পারম্পরিক জ্ঞানের তথ্যায়ন

দাঁতের ব্যথায় লবঙ্গ