সরকারি জৈব চাষ
মাটির স্বাস্থ্য, উর্বরতা বৃদ্ধিতে বিকল্প সার হিসেবে জৈব এবং জীবাণু সারের ব্যবহারে উৎসাহিত করতে পিএম প্রণাম
এই কাজে সরকার কম্পোস্ট, তরল সার এবং অন্যান্য ব্যবসায়িকভাবে জৈব সার উৎপাদককে মেট্রিক টন প্রতি দেড় হাজার টাকা করে বাজারজাত করার সহায়তা দেয়। সরকার ২০১৫-১৬ অর্থবর্ষ থেকে মাটির স্বাস্থ্য এবং জল ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জন্য পরম্পরাগত কৃষি বিকাশ যোজনা এবং মিশন অর্গ্যানিক ভ্যালু চেন ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় তিন বছরের জন্য হেক্টর প্রতি ৪৬,৫০০ টাকা করে দেয়। এর মাধ্যমে চাষিদের মানসম্পন্ন বীজ তৈরি, রোপণে সহায়তা এবং হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। এছাড়া জৈব চাষের বিষয়ে প্রচারও করা হয়।
পরম্পরাগত কৃষি বিকাশ যোজনার আওতায় জৈব চাষে উৎসাহ যোগাতে তিন বছরের জন্য হেক্টর প্রতি ৩১,৫০০ টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়ে থাকে । এর মাধ্যমে চাষিদের প্রশিক্ষণ, দক্ষতা বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে। জৈব এবং প্রাকৃতিক চাষের জন্য জাতীয় ও আঞ্চলিক কেন্দ্রগুলি রয়েছে গাজিয়াবাদ, নাগপুর, ব্যাঙ্গালোর, ইম্ফল এবং ভুবনেশ্বরে। এই কেন্দ্রগুলি চাষিদের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন করে। দ্য ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ ও কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের মাধ্যমে চাষিদের জৈব চাষ সম্পর্কে জানাতে প্রশিক্ষণ, প্রদর্শনী এবং সচেতনতামূলক কর্মসুচির আয়োজন করা হয়। বাজেট অধিবেশনে লোকসভায় এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষক কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শ্রী রামনাথ ঠাকুর একথা জানান।
অগস্ট - ২৪, ৩০ - ০৭, জৈব চাষ
Comments
Post a Comment