মানুষ এবং বন্যপ্রাণের সংঘাত

মানুষ ও বন্য প্রাণীর মধ্যে সংঘর্ষ বেড়েছে 


গত পাঁচ থেকে ছয় মাসে কর্নাটকে মানুষ ও বন্য প্রাণীর মধ্যে সংঘর্ষ বেড়েছে। এই সংঘাত বন্যপ্রাণী ও বন সংরক্ষণের বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন চিহ্ন তুলে দিয়েছে। বন সংরক্ষণ ব্যবস্থার ফলে রাজ্যে যখন বন্যপ্রাণীর জনসংখ্যা দ্রুত বাড়ছে, তখন মানুষ ও বন্য প্রাণীর মধ্যে সংঘাত কমানোর জন্য রাজ্য সরকারের উচিত ছিল বাফার জোন তৈরি করে বনাঞ্চল সম্প্রসারণ করা। এ ধরনের এলাকা তৈরি হলে পশুর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা সহজেই সামলানো যেত। কিন্তু রাজ্য সরকার উল্টে বনভূমিতে বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এ কারণে বনাঞ্চল হয় সংকুচিত হয়েছে অথবা এখানোকার বনাঞ্চলে মানুষ-প্রাণী সংঘর্ষ আরো বেড়েছে। গত এবং তার আগের আর্থিক বছরে মানব-বন্যপ্রাণী সংঘাত চরমে পৌঁছে ছিল। সে সময় সরকার ৩৯টি প্রকল্পের জন্য ৪৫০ হেক্টর বনভূমি বরাদ্দ করেছিল। ২০১২-১৩ সালে রাজ্যে বনভূমির পরিমাণ ছিল ৪৩,৩৫৬.৪৭ বর্গ কিমি বা রাজ্যের মোট জমির ২২.৬১ শতাংশ। ২০২১-২২ সালে তা কমে ৪০,৫৯১.৯৭ বর্গ কিলোমিটার হয়েছে।

মে - ২৩, ২৮-৬৮, বন, বন্যপ্রাণী

Comments

Popular posts from this blog

লিঙ্গসাম্যের দিকে এগোচ্ছে দেশ

পারম্পরিক জ্ঞানের তথ্যায়ন

দাঁতের ব্যথায় লবঙ্গ