বাগানের ক্লাস
স্কুল চত্বরেই ফলছে হরেকরকম সবজি। সেই
বাগানে কেবল মিড-ডে-মিলে সবজির জোগান দিচ্ছে না। তা থেকে হাতে কলমে পড়ুয়ারা শিখছে
বিজ্ঞান -ভাষা-অঙ্ক আরো অনেক কিছু। উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের ৮টি স্কুলে
গড়ে উঠেছে এই পুষ্টি বাগান। ডেভলপমেন্ট রিসার্চ কমিউনিকেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস
সেন্টার আর স্কুলগুলির যৌথ উদ্যোগে এই কাজ হচ্ছে। স্কুলে জৈব উপায়ে বাগান নতুন নয়, তবে সেই বাগান থেকে কীভাবে নানারকম
শেখা যায় তার পথ দেখাচ্ছে এই সংগঠন।
স্কুলগুলির জমি ও ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপাত মাথায় রেখে ৪-৫ ডেসিম্যাল জায়গায় করা হচ্ছে এই বাগান। প্রতি বাগানে রয়েছে ৫-৬ ধরনের আনাজ। আর রয়েছে মশলা ফল আর ঔষধি গাছের সমারোহ। বাগানের চারপাশে দেওয়া হয়েছে জীবন্ত বেড়ার গাছ। তৈরি হয়েছে বৃষ্টির জল ধরার ব্যবস্থা। আবর্জনা ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে জৈব সার। তৈরি করা হচ্ছে তরল সার আর অ্যাজোলা। জলবায়ু বদলের প্রভাব মাথায় রেখে বস্তায়, প্লাস্টিকের বোতলে আর প্লাস্টিকের বড় আধার ব্যবহার করা হচ্ছে চাষের জন্য। আয়তকার, গোলাকার,চারকোণা বেড ও তৈরি করা হয়েছে।
তদারকির দায়িত্ব একজনের থাকলেও, ছাত্রছাত্রীরা চাষের সবরকম কাজই করছে। সাহায্য করছেন শিক্ষকেরা। গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে এই ৮টি বাগাব থেকে ৫৫০ কেজি সবজি মিড-ডে-মিলে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রায় ১৬০০ ছাত্র-ছাত্রী এই সবজি খেয়েছে। বুলবুলর সময় ফসল কিছুটা নষ্ট হলেও ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহে বাগাঙ্গুলি আবার সেজে উঠেছে। শুধু বাগান করা নয়, এরসঙ্গে চলছে নিরাপদ খাদ্যের সচেতনতা। জানুয়ারিতেই স্কুলগুলির ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকেরা মিলিত হচ্ছে তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য।
স্কুলগুলির জমি ও ছাত্র-ছাত্রীদের অনুপাত মাথায় রেখে ৪-৫ ডেসিম্যাল জায়গায় করা হচ্ছে এই বাগান। প্রতি বাগানে রয়েছে ৫-৬ ধরনের আনাজ। আর রয়েছে মশলা ফল আর ঔষধি গাছের সমারোহ। বাগানের চারপাশে দেওয়া হয়েছে জীবন্ত বেড়ার গাছ। তৈরি হয়েছে বৃষ্টির জল ধরার ব্যবস্থা। আবর্জনা ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে জৈব সার। তৈরি করা হচ্ছে তরল সার আর অ্যাজোলা। জলবায়ু বদলের প্রভাব মাথায় রেখে বস্তায়, প্লাস্টিকের বোতলে আর প্লাস্টিকের বড় আধার ব্যবহার করা হচ্ছে চাষের জন্য। আয়তকার, গোলাকার,চারকোণা বেড ও তৈরি করা হয়েছে।
তদারকির দায়িত্ব একজনের থাকলেও, ছাত্রছাত্রীরা চাষের সবরকম কাজই করছে। সাহায্য করছেন শিক্ষকেরা। গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে এই ৮টি বাগাব থেকে ৫৫০ কেজি সবজি মিড-ডে-মিলে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রায় ১৬০০ ছাত্র-ছাত্রী এই সবজি খেয়েছে। বুলবুলর সময় ফসল কিছুটা নষ্ট হলেও ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহে বাগাঙ্গুলি আবার সেজে উঠেছে। শুধু বাগান করা নয়, এরসঙ্গে চলছে নিরাপদ খাদ্যের সচেতনতা। জানুয়ারিতেই স্কুলগুলির ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকেরা মিলিত হচ্ছে তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য।
প্রতিবেদকঃ সুর্যকান্ত দাস
জানুয়ারি -২০, ২৫-৫৮, শিক্ষা, কৃষি,
পুষ্টি
খুব ভালো উদ্যোগ। এর ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের পরিবেশ সচেতনতা, সৃজনশীলতা, শারীরিক সক্ষমতা ও মানসিক দক্ষতা, সবই বাড়বে।
ReplyDelete