বজ্রপাত

আমরা আগেই জানিয়েছি, দেশে এবং রাজ্যে বজ্রপাতের পরিমাণ বাড়ছে। বাড়ছে প্রাণহানির সংখ্যা। বর্তমানে রাষ্ট্রসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, ইউএনডিপি-এর সহায়তায় পরিচালিত একটি প্রকল্পে বজ্রপাতের ভয়াবহতা, প্রাণহানি এবং একটি দেশের উন্নয়নে তার ক্ষতিকর প্রভাবের বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, ষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলগুলিতে গ্রীষ্মকালীন ঝড়ের সময়ে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কেননা, ওই সব দেশে বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার মতো বাড়ির সংখ্যা কম এবং বেশি সংখ্যায় মানুষ খোলা জায়গায় কাজ করেন। 

দেশগুলির প্রাথমিক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ৭৮ শতাংশ বজ্রপাতজনিত দুর্ঘটনা ঘটে সেই সব দেশে যেখানে আবহাওয়া উষ্ণ। এসব জায়গায় দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করাও বেশ কঠিন। এসবের কথাক মাথায় রেখে, ইউএনডিপি এবং মালাওয়ি সরকার একসঙ্গে দেশটির আটটি জায়গায় বজ্রপাত চিহ্ণিত করতে পারে এমন সেন্সর স্থাপন করছে। এসব সেন্সরের কারণে চাষি এবং মৎস্যজীবী, যারা খোলা জায়গায় কাজ করে তাদের ঝড়ের আগাম হুঁশিয়ারি দেওয়া যাবে।

এখানে যে সেন্সরগুলি ব্যবহার করা হবে, সেগুলি বজ্রপাতের গতিপথ এবং তার ভয়াবহতার মাত্রা হিসেব করবে। এর থেকে ঝড়ের সময়ে কোথায় কতটা শক্তিশালী বজ্রপাত হবে তার পূর্বাভাস দেওয়া যাবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী এসব তথ্য মোবাইল, ইন্টারনেট এবং রেডিওর মাধ্যমে, ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে

মে ১৯২৪৮৮, বিপর্যয় মোকাবিলা, 

Comments

Popular posts from this blog

রক্তচাপ কমায় টম্যাটো

সার থেকে ক্যান্সার

আচ্ছে দিন