বিলুপ্তপ্রায় ১০ লক্ষ প্রজাতি
জলবায়ু বদল নিয়ে রাষ্ট্রসংঘের
ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল ফর বায়োডাইভারসিটি অ্যান্ড ইকোসিস্টেম সার্ভিসেস বা আইপিবিইএস জীববৈচিত্র্ নিয়ে
একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে৷
১৩০ দেশের বিজ্ঞানীরা ছিলেন
সেই প্যানেলে৷আইপিবিইএস-এর প্রতিবেদন
বলছে, গাছপালা ও পশুপাখির সংখ্যা
এমন হারে কমছে, যা মানব
ইতিহাসে নজিরবিহীন৷ বর্তমানে প্রায়
দশ লক্ষ প্রজাতি হুমকির
মুখে রয়েছে। এর মধ্যে কিছু
প্রজাতি নাকি কয়েক দশকের
মধ্যেই বিলুপ্ত হয়ে যেতে
পারে। গত ৫০ বছরে প্রকৃতির
অবনতির পেছনে পাঁচটি কারণ
উল্লেখ করেছেন বিজ্ঞানীরা৷ এগুলি
হচ্ছে, জমি ও সাগরের অত্যধিক
ব্যবহার, জীবকূলের যথেচ্ছ ব্যবহার, জলবায়ু বদল, দূষণ
এবং দখলদারি প্রজাতি (যেমন কচুরিপানা)৷ রিপোর্টে
বলা হয়েছে, ভূমি অবক্ষয়ের
কারণে ২৩ শতাংশ জমির
উৎপাদন ক্ষমতা কমে গেছে। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ
পেতে পরিবেশ-বান্ধব কৃষি
উৎপাদন পদ্ধতি প্রয়োগের পরামর্শ
দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷
জমিতে ব্যবহৃত সারের একটি অংশ নানাভাবে সাগরের জলে গিয়ে মেশে৷ এভাবে উপকূল এলাকায় আড়াই লক্ষ বর্গকিলোমিটারেরও বেশি অঞ্চলে ‘ডেড জোন’ বা মৃত এলাকা গড়ে উঠেছে। বর্তমানে সাগরের প্রায় ৫৫ শতাংশ এলাকায় মাছ ধরার ট্রলার কিংবা জাহাজ ঘুরে বেড়ায়৷ এতে মাছের অনেক প্রজাতি বিলুপ্ত হচ্ছে৷ আর এই কাজে এবং কৃষিতে বিভিন্ন দেশ অনেক ভরতুকি দেয়। তাই বিজ্ঞানীরা এসব ভরতুকি কমিয়ে পরিবেশ-বান্ধব মাছ ধরা ও কৃষি উৎপাদন এবং তার প্রযুক্তি উন্নয়নে ভরতুকি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন৷
মে ১৯২৪৯০, জীব বৈচিত্র, জলবায়ু বদল
জমিতে ব্যবহৃত সারের একটি অংশ নানাভাবে সাগরের জলে গিয়ে মেশে৷ এভাবে উপকূল এলাকায় আড়াই লক্ষ বর্গকিলোমিটারেরও বেশি অঞ্চলে ‘ডেড জোন’ বা মৃত এলাকা গড়ে উঠেছে। বর্তমানে সাগরের প্রায় ৫৫ শতাংশ এলাকায় মাছ ধরার ট্রলার কিংবা জাহাজ ঘুরে বেড়ায়৷ এতে মাছের অনেক প্রজাতি বিলুপ্ত হচ্ছে৷ আর এই কাজে এবং কৃষিতে বিভিন্ন দেশ অনেক ভরতুকি দেয়। তাই বিজ্ঞানীরা এসব ভরতুকি কমিয়ে পরিবেশ-বান্ধব মাছ ধরা ও কৃষি উৎপাদন এবং তার প্রযুক্তি উন্নয়নে ভরতুকি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন৷
মে ১৯২৪৯০, জীব বৈচিত্র, জলবায়ু বদল
Comments
Post a Comment